শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ন ১৪৩১

Shikkha Bichitra
রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯
প্রথম পাতা » Default Category | মাধ্যমিক বিদ্যালয় » দেশের স্কুলগুলোতে এবার স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ করবে সরকার, বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
প্রথম পাতা » Default Category | মাধ্যমিক বিদ্যালয় » দেশের স্কুলগুলোতে এবার স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ করবে সরকার, বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
৫০৯ বার পঠিত
রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

দেশের স্কুলগুলোতে এবার স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ করবে সরকার, বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী

দেশের স্কুলগুলোতে এবার স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ করবে সরকার, বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রীনারীদের প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সারাদেশে স্কুলগুলোতে স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ করার সরকার ভাবছে বলে জানিয়েছেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান। তিনি বলেন, প্রজনন স্বাস্থ্যের সচেতনতা বাড়াতে সরকার অনেক চেষ্টা করলেও কাঙ্ক্ষিত সফলতা আসেনি। তাই এখন স্কুলগুলোতে স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই।

গত ১৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রাজধানীর প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) অডিটোরিয়ামে স্বাস্থ্য সাংবাদিকতা বিষয়ক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় মুরাদ হাসান বলেন, শহরাঞ্চলে বেশিরভাগ মানুষ স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনতে পারেন। কিন্তু গ্রামাঞ্চলে অনেক পরিবার থাকে এটা কেনার মতো তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা থাকে না। তাই সরকারের এমন চিন্তাধারা উপকারীই হবে নিঃসন্দেহে।

ইউএসএইডের উজ্জীবন প্রকল্পের সার্বিক সহযোগিতায় বাংলাদেশ মানবাধিকার সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, রাজধানীতে স্বাস্থ্যসেবার মান ভালো হলেও গ্রামাঞ্চলে এর আরও উন্নয়ন করতে হবে। স্বাস্থ্যখাতে আমাদের যে পরিমাণ বাজেট হয় সেটা অনেক বড় হলেও চাহিদাও আরও বেশি। তাই বাজেটটি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

দেশে সংসদের পর সাংবাদিকতা একটি স্তম্ভ উল্লেখ করে মুরাদ হাসান বলেন, দেশের স্বাস্থ্যখাত সম্পর্কে জানতে অনেক সময় লাগবে। কারণ খাতটি বিশালভাবে বিস্তৃত। মহামারী বা প্রকোপ বাড়লে চিকিৎসকদের আগে সাংবাদিকরাই বুঝতে পারে। কারণ সামগ্রিকভাবে সাংবাদিকরাই সব দেখে। তারা আমাদেরসহ দেশবাসীকে জানায়। সেটার উপর ভিত্তি করেই আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেই।

তিনি বলেন, নন কমিউনিকেবল ডিজিজ নিয়ে আমাদের আরও কাজ করতে হবে। সারাবিশ্বে এ ধরনের রোগের প্রকোপ বেশি। এখন সবচেয়ে বেশি গবেষণা এক্ষেত্রে হচ্ছে। আমাদের আরও এগোতে হবে। এখানেও সাংবাদিকরা ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে।

বিএমএসএফের সভাপতি এনামুল কবির রুপমের সভাপতিত্বে কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি তৌফিক মারুফ, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার সিনিয়র রিপোর্টার খায়রুজ্জামান কামাল।



আর্কাইভ