শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০১৯
প্রথম পাতা » বিশ্ববিদ্যালয় | শিক্ষা | শিক্ষাঙ্গন » কলা ও সৃজনশীল শিক্ষার প্রতি জোর দিতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী
কলা ও সৃজনশীল শিক্ষার প্রতি জোর দিতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশের সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত। আমাদের অনেক কিছু করার আছে। অনেক কিছু করতে হবে। কলা ও সৃজনশীল শিক্ষার প্রতি জোর দিতে হবে।’
মন্ত্রী আরো বলেন ‘আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকেও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে প্রস্তুত করতে হবে। এজন্য আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমন্বয় প্রয়োজন’ বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
শনিবার রাজধানীর রেডিসন হোটেলে আয়োজিত ১৮তম এশিয়ান ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেন্টস ফোরামে (এইউপিএফ) প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্ব দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। এগিয়ে যাচ্ছে এশিয়ার অর্থনীতি। আমাদের দেশও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মধ্যম আয়ের দেশের পথে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা আমাদের প্রধানমন্ত্রী। তার হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের জন্য এটা রোমাঞ্চকর সময়। এখন আমাদের আরো বেশি দক্ষতার সাথে কাজ করতে হবে। শিক্ষা ব্যবস্থাকেও যুগোপযোগী করতে হবে। আমরা সেই লক্ষে কাজও করে যাচ্ছি।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘উদ্যোক্তা গড়ে তোলার শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। যাতে শিক্ষার্থীরা উদ্যোক্তা হয়ে অন্যদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে। নিশ্চিত করতে হবে পরীক্ষামূলক শিক্ষা।’
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) আয়োজনে অনুষ্ঠানে এশিয়ার ১৫টি দেশের ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট, ভাইস-চ্যান্সেলর ও প্রক্টররা অংশগ্রহণ করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য ও প্রখ্যাত তথ্যপ্রযুক্তিবিদ অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন।
এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওয়ার্ল্ড বিজনেস এনজেলস ইনভেস্টমেন্ট ফোরামের চেয়ারম্যান বেইবার্স আলতুনতাস। অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সভাপতি শেখ কবির হোসেন, ডিআইইউ’র ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চীন ও থাইল্যান্ডের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক থেকে ১৯৯৯ সালে এইউপিএফ যাত্রা শুরু করে। আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় যার মূল লক্ষ্য। ২০১২ সাল থেকে ডিআইইউ এ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হয়।